আঁচিল কি?
আঁচিল হল ক্যান্সারবিহীন
টিউমার,
রুক্ষ দাগ যা ত্বকে তৈরি হয়।
হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি যখন ত্বকে একটি কাটা বা ভেঙ্গে প্রবেশ করে
এবং সংক্রমণ ঘটায় তখন তারা বিকাশ করে।
আঁচিল এক প্রকার আব বা
টিউমার। যাহা চর্মের উপরে জন্মে। ইহা ছোট, বড়, নিরেট, ফাটা, ফুলকপির মত, ফাটা ফাটা বা চলিত ভাষায় কাঠ আঁচিল, সুঁচাল এরূপ নানা গঠনে হয়ে থাকে। আঁচিলে কোন
বেদনা থাকে না। কষ্ট থাকে না। দেখিতে বিশ্রী দেখায়। কোন কোন আচিঁলে রস ঝরতে ও রক্ত
স্রাব হতে দেখা যায়।
যখন হিউম্যান
প্যাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি) ত্বকের একটি কাটা অংশে প্রবেশ করে, তখন এটি ত্বকে সংক্রমণ ঘটায় যা আঁচিল তৈরি
করে। Warts
খুব সংক্রামক হয়. ভাইরাসটি ব্যক্তি থেকে
ব্যক্তিতে বা শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে:
· একটি ওয়ার্ট সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ।
· ভাইরাস দ্বারা দূষিত কিছু স্পর্শ করা, যেমন তোয়ালে, দরজার নব এবং ঝরনার মেঝে।
· যৌন মিলন (জেনটাল ওয়ার্টস)।
· নখ কামড়ানো এবং কিউটিকল বাছাই।
· শেভিং।
warts এর উপসর্গ কি কি?
Warts চেহারা ভিন্ন। তারা দেখতে
বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে।
· গম্বুজ আকৃতির।
· সমান.
· রুক্ষ.
· ত্বকের রঙ, বাদামী, ধূসর বা কালো।
আঁচিল এর ধরন কি কি?
আক্রান্ত শরীরের অংশের উপর
নির্ভর করে আঁচিল এর ধরন পরিবর্তিত হয়। প্রকার অন্তর্ভুক্ত:
· হাত: এই আঁচিলগুলিকে সাধারণ আঁচিল বলা হয় কারণ
এগুলি সবচেয়ে সাধারণ প্রকার।
· মুখ: ফ্ল্যাট ওয়ার্ট মুখ এবং কপাল প্রভাবিত করে।
· পা: পায়ের তলায় প্লান্টার ওয়ার্টস দেখা দেয়। এই
আঁচিলগুলি কেন্দ্রে ছোট কালো বিন্দু সহ দানার মতো দেখায় । এগুলি প্রায়শই বেদনাদায়ক
এবং ক্লাস্টার গঠন করে।
· যৌনাঙ্গ: পুরুষাঙ্গ , যোনি বা মলদ্বারে যে আঁচিল তৈরি হয় তাকে যৌনাঙ্গে আঁচিল বলে । এই আঁচিলগুলো এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ । আপনি একজন সংক্রামিত ব্যক্তির সাথে যৌন
যোগাযোগের মাধ্যমে যৌনাঙ্গে আঁচিল পান।
· পেরিউংগুয়াল এবং সাবাংগুয়াল: এই আঁচিলগুলি আঙ্গুলের নখ
এবং পায়ের নখের নীচে বা চারপাশে তৈরি হয়।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত
ঔষধসমুহের লক্ষণ ভিত্তিক আলোচনা করা হল
থুজা (Thuja): এবড়ো থেবড়ো বা মোচার
ন্যায় আকৃতি। রোগীর আঁচিল যদি ফুলকপির মতো দানা দানা খাঁজ কাটা হয় তখন থুজা ব্যবহার করা
যায়। থুজার রোগীর মনে নানা প্রকার কাল্পনিক কল্পনা করে। থুজার রোগী মনে করে তাহার
সর্বশরীর কাঁচ বা কাঠ দিয়ে তৈরি। যে কোন সময় এই দেহ ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে। এই ভয়ে
সব সময় সতর্ক হয়ে চলে। কখনো কখনো মনে করেন কেহ যেন তার পাশে শুয়ে আছে। কখনো কখনো
মনে করেন তার আত্মা যেন তার থেকে পৃথক আছ। থুজার রোগীর বিশেষত্ব হচ্ছে স্ত্রী ও
পুরুষের উপমাংশ স্থানে
টাটানী ব্যাথা ও সামান্য স্পর্শে রক্ত স্রাব হয়। এই লক্ষণটি এসিড নাইট্রিকেও আছে।
স্যাবাইনার রোগীর সাইকোসিসের দোষ যুক্ত ও স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে, মলদ্বারে আঁচিল হয়। অসহ্য চুলকানি ও জ্বালাপোড়া
থাকে। এই সমস্যা পুরুষের যৌনাঙ্গে হলেও ব্যবহৃত হয় থুজার পর স্যাবাইনা ব্যবহার হয়। যদি কোন রোগীর শরীরে আচিলগুলি ফুল কপির মত ফাটা ফাটা শক্ত চলতি কথায় যাহাকে
কাঠ মেজ বলে ।থুজা ইহার অব্যর্থ মহৌষধ ।সেবন ও ইহার পেয়াজ খাইলে থুজার ক্রিয়া নষ্ট
হয় ।
নাইট্রিক এসিড (Nitricum Acidium): দুর্গন্ধ
রক্ত স্রাবী। আর্দ্র ও শুষ্ক। রোগীর আঁচিল যদি ফুলকপির মতো দেখতে হয় কিন্তু নড়াচড়া, সামান্য লাগলেই রক্তপাত হয় তখন Nitricum Acidium ব্যবহার করতে হবে। গুহা দ্বারে লিঙ্গে অন্ডকোষে কুচকুচিতে চোখের পাতায় শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছোট
বড় কপির মত আচিল স্পর্শে রক্ত পড়ে ।গুপ্ত স্থানে আচিল দুর্গন্ধ রস ঝড়ে ।রক্তস্রাবী
আচিলে ইহা অব্যার্থ মহৌষধ ।১৯৯২ ইং জুন মানে ১২ বৎসরের পুরাতন আচিলের রোগী আমার
নিকট চিকিৎসা জন্য আসে ।গুপ্ত স্থানে তলপেটে কুচকিতে অন্ডকোষে লিঙ্গে বহু সংখ্যাক
আচিল ।আচিলগুলি হইতে দুর্গন্ধ রস ঝুড়িতে ।আমি তাহাকে এসিড নাইট cm দুই মাত্রা সকালে খালি পেটে এক ঘন্টা অন্তর সেবন করিতে দেই
।আগষ্টে খবর পাইলাম আচিলগুলি স্বস্পর্ণ চলিয়া গিয়াছে ।
কষ্টিকাম (Causticum): নাকে
ও চোখের ভ্রুতে আঁচিল। বৃদ্ধ বয়সে আঁচিল। আঙ্গুলের অগ্রভাগের মাংসল স্থানে আঁচিল।
যদি
রোগীর কাছে শুনা যায় বহুদিনের পুরাতন আঁচিল তাহা নরম আকারে ছোট আবার ক্ষুদ্র
ক্ষুদ্র এবং দেখতে চেপ্টা, কিংবা সূচালো হয়, উহা সাধারণতঃ চোখের পাতায়, নাকের ডগায়, ঘারে, হাতের আংগুলে ও নখের ধারে হয় তখনি Causticum ব্যবহার্য তবে থুজার
বিফলতায় কুষ্টিকাম।
নাকে মুখে বা শরীরে বিভিন্ন স্থানে নিরেট মসৃণ আচিল
কিংবা কলমের আগার মত সুচালো কষ্টিকমে অব্যর্থ। এই রোগীর মনটি বড়ই কোমল মানসিক
ভীতিপূর্ন শীত কাতর ।
সেবন বিধি ; শক্তি 200 বা 1m সকাল বিকাল
দুই মাত্রা ।পুরাতন রোগে আরো উচ্চ শক্তি ।
ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া (Staphysagria): যদি দেখা যায় কোন রোগীর
পারদের অপব্যবহারের মাধ্যমে উৎপন্ন সাইকোটিক দোষযুক্ত ফুলকপির মতো বড় ধরণের আঁচিল
বা উপমাংসের সহিত রোগীর একজিমা ও দাঁতের রোগ বর্তমান থাকে Staphysagria ব্যবহারে ভাল কাজ করে। বদ মেজাজী ভীরু স্বভাব শীত কাতর অতিরিক্ত কামাতুয়া ।এই ধাতুর রোগীদের শরীরের
বিভিন্ন স্থানে ডুমুর বা ফুল কপির মত ছোট বড় আচিলে ইহা উপকারী।
সেবাইনা (Sabaina): কোন শিশু রোগীর শরীরে এবং
মুখ মন্ডলে গুড়ি গুড়ি আঁচিল হয় তৎসংগে আঁচিলের ভিতর হতে ভাতের মতো পদার্থ বের হয়
রোগী বা শিশুর মা-বাবা যদি বলে তবে সেবাইনা ভাল কাজ করে থাকে। আর যদি সেবাইনা
ব্যবহারে সম্পূর্ণ ভাবে আঁচিল আরোগ্য লাভ না করে তবে কুষ্টিকামে অব্যর্থ ফল পাবেন।
আবার কোন রোগীর যদি মাথায় ফুলকপির মত আঁচিল হয় অন্য কোন ঔষধের প্রয়োজন পরে না।
থুজা ব্যবহার করলেই যথেষ্ট ফল পাওয়া যায়।
ক্যালকেরিয়া কার্ব: আঙ্গুলের পাশে আঁচিল। মুখমন্ডল, গ্রীবায় এবং
শরীরের উপরাংশের সম্পূর্ণ আঁচিল। গন্ডমালা ধাতুগ্রস্ত ব্যক্তি। ঘর্ম প্রবণ,
হাইপ্রোজেনয়েড ধাতু বিশিষ্ট। বিভিন্ন স্থানে আচিল। মোটা থলথলে, শীতকাতর রোগীদের। (দিনে ২ মাত্রা)
এন্টিম ক্রুড: আঁচিল শক্ত এবং সহজে ভেঙে যায়। অত্যন্ত
ক্রোধ, শীর্ণতা, জিহ্বার ওপর পুরু ময়লা
প্রলেপ। পায়ের
তলায়, হাতের উপর এবং পায়ের তলায়
শৃঙ্গের মত শক্ত আঁচিল। নখ বিবর্ণ ও ভঙ্গুর, লেখবার সময় হাতে দূর্বলতা ও কম্পন হয়।
গোড়ালীতে বেদনা,
হাঁটার সময় পায়ের তলা
অত্যন্ত স্পর্শকাতর। (দিনে ৩ বার)
ডালকামারা: বর্ষাকালের আবহাওয়ায়, ভিজা ঠান্ডা থেকে
সৃষ্টি। চর্ম ও গ্রন্থির উপর ভালো কাজ করে। গ্রন্থির প্রদাহ, বড় বড় মসৃন আঁচিল।
হাতের পিঠে আঁচিল।
সিনাবেরিস (Cinnaberis):
শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন আকার আচিল ।আচিল হইতে
রক্তপাতে হইলে ইহা অমোষ ।
সেবন বিধি : শক্তি 30 বা 200 দিনে দুই বার ।1m শক্তি ব্যবহারেও উপকার পাইয়াছি ।
আরাম মিউর (Aurum
Mur): জিহ্বার আচিলের শ্রেষ্ঠ
ঔষধ ।মল দ্বারে ও জননেন্দ্রিয়ের আচিলেও উপকারী ।
সেবন বিধি ; শক্তি 3x বিচুর্ণ প্রত্যাহ দুই বার আড়াই হাজার থানার
গোপালদীর পরেশ নামে একটি চৌদ্দ বৎসরের ছেলের জিহ্বার একটি বেশ বড় আচিল হয়েছিল
।আছিলের কারনে কথা বালিতে কষ্ট হইত ।আমি তাহাকে অরাম মিউর 3x দিনে দুই বার সেবন করিতে দেই ।কিছু দিন পড়ে আচিলটি খসিয়া পড়ে ।
ফেরাম পিকঃ (৩এক্স) গুচ্ছবদ্ধ থাকে,
মুখমন্ডলে বোটাযুক্ত একাধিক আচিল। রোগী কানে কম শোনে, কানের মধ্যে পট পট শব্দ করে। (৪ গ্রেন মাত্রায় দিনে ৩ বার ২ সপ্তাহ সেব্য)
ন্যাট্রাম মিউরঃ (২০০এক্স) হাতের তালু ও আঙুলে অসংখ্য ভেজা ভেজা আচিল। রোগীর কোষ্ঠ-কাঠিণ্য
থাকে, রোগী লবণপ্রিয়, রুক্ষ মেজাজী, ঘাড়ের দিকে শীর্ণতা। (গরম পানিসহ ৪টি
ট্যাবলেট দিনে ২ বার)
ন্যাট্রাম সালফঃ (২০০এক্স) রোগীর মলদ্বারে ও লিঙ্গমুন্ডে আচিল। পুরাতন উপদংশ রোগগ্রস্ত, অত্যন্ত গরমকাতর ও পিত্ত প্রধান ধাতুর ব্যক্তিদের রোগে
অধিক কার্যকরী। (গরম পানিসহ ৪টি ট্যাবলেট দিনে ২ বার)
সাইলিসিয়াঃ (১২এক্স) উচ্চশক্তি) আচিল, ছেলেমেয়েদের মুখে, বুকে, পেটে ছোট বড় মর্সণ, মাঝেমাঝে
পাকে, পুজ পড়ে আচিলের স্থানটি শক্ত হয়ে
যায়।
আচিঁলের ঔষধ নির্বাচনের সহজ
গাইড লাইন
· প্রদাহিত আচিঁল- ক্যালকেরিয়া কার্ব, কষ্টিকাম, নাইট্রিক এসিড, সিপিয়া, সাইলেসিয়া, ষ্ট্যাফিসেগ্রিয় ইত্যাদি।
· আচিঁলে সহাজই রক্তপাত হয়- সিনাবেরিস, এসিড নাই, থুজা ইত্যাদি।
· ক্ষত যুক্ত আচিঁল- আর্সেনিক এলবম, কষ্টিকাম, হিপার সালফ, সাইলেসিয়া, থুজা ইত্যাদি।
· চ্যাপ্টা আচিঁল- ডাল্কামারা, ল্যাকেসিস।
· দন্ত যুক্ত আচিল-এন্টিম ক্রুড, এসিড ফস, গ্রাফাইটিস, এসেটিক এসিড, সিপিয়া, থুজা।
· বৃন্ত যুক্ত আচিঁল- কষ্টি, ডাল্কা, লাইকো, থুজা ইত্যাদি।
· বৃহৎ আচিঁল=কষ্টি, ডাল্কা, এসিড নাই, সিপিয়া ইত্যাদি।
· ক্ষুদ্র আচিঁল- ক্যালকেরিয়া কার্ব, এসিড নাই, সার্সাপেরিলা, সিপিয়া, থুজা ইত্যাদি
· মুখ মন্ডলে আচিঁল- কষ্টি, ডাল্কা, এসিড নাই, সিপিয়া, থুজা ইত্যাদি।
· চক্ষুপল্লবে- এসিড নাই।
· নাকের উপর- কষ্টি, থুজা ইত্যাদি।
· জিহ্বা আচিঁল- অরাম মিউর, থুজা ইত্যাদি।
· গ্রীবায় আচিঁল- এসিড নাই।
· বাহুর উপর আচিঁল- ক্যালকেরিয়া ফস, এসিড নাই, সিপিয়া সালফার ইত্যাদি
· হাতের আচিঁল- ক্যালকেরিয়া ফস, এসিড নাই, লাইকো, সিপিয়া, সালফার, থুজা ইত্যাদি।
· করতলে আচিঁল- এনাকার্ডিয়াম ওরি, নেট্রাম মিউর ইত্যাদি।
· আঙ্গুলে আচিঁল- বার্বারিস, ক্যাল, কষ্টি, নেট্রাম মিউর, এসিড এসেটিক, রাসটক্স, সিপিয়া, সালফার, থুজা ইত্যাদি।
· বৃদ্ধ আঙ্গুলিতে আচিঁল- ল্যাকেসিস।
· প্রেপুসের উপর আচিল- সিনাবেরিস, ষ্ট্যাফিসেগ্রিয়া, থুজা ইত্যাদি।
· থুতনিতে আঁচিলের সদৃশ ঔষধ- লাইকোপোডিয়াম, থুজা অক্সিডেন্টাল ইত্যাদি
· লিঙ্গ মুণ্ডে- এসিড নাই, এসিড ফস, থুজা ইত্যাদি।
· স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে আচিঁল- এসিড নাই , ষ্ট্যাফি, থুজা ইত্যাদি।
· থুজা ২০০ হতে সি.এম.শক্তি পর্যন্ত,আচিলের সর্বশ্রেষ্ঠ ঔষধ।
· কস্টিকাম ২০০ বা উচ্চ শক্তি,চকচকে কাচের মত আচিল।
· এসিড নাইট. ২০০ হতে উচ্চ শক্তি,রক্ত স্রাবীয় আচিল সারিয়ে তোলে।
· আরজেন্ট. নাইট.২০০ বা ১০০০ আচিলের ভাল
ঔষধ।
বাইওকেমিক চিকিৎসা
সাইলেসিয়া (Silicea): ছেলে মেয়েদের মুখে বুকে পেটে এক প্রকার ছোট বড় মসৃন আচিল মাঝে মাঝে পাকে পুজ
পড়ে ।পুজ পরিয়া আচিলের স্থানটি শ্ত হইয়া থাকে ইহাতে সাইলেসিয়া উপকারী ।
সেবন বিধি ; শক্তি 6x 12x 30x বা 200x
২-৪ বড়ি এক মাত্রা বয়স অনুপাতে দিনে দুই মাত্রা ।হোমিওপ্যাথ 200
1m আরো উচ্চ শক্তি ফলদায়ক ।
নেট্রাম মিউর (Natrum Mur): নেট্রাম সালফ হাতে পায়ে গুহ্য দ্বারে লিঙ্গে শরীরের বিভিন্ন
স্থানে আচিলে এই দুইটি ঔষধ পর্যায়েক্রমে ব্যবহারে আচিলে আরোগ্য হয় ।
সেবন বিধি : শক্তি 6x 12x বা আরো উচ্চ শক্তি ২-৪ বড়ি এক মাত্রা
বয়স অনুপাতে প্রত্যাহ চার বার ।